আজ ২৬শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ও ১১ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ এবং ২০শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি

সংখ্যালঘু নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের চিঠি ইতিহাসের বিকৃতি

  • In ধর্ম, সারাবাংলা
  • পোস্ট টাইমঃ ১২ জুন ২০২৩ @ ০৫:৫১ অপরাহ্ণ ও লাস্ট আপডেটঃ ১২ জুন ২০২৩@০৫:৫১ অপরাহ্ণ
সংখ্যালঘু নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের চিঠি ইতিহাসের বিকৃতি

।।নিজস্ব প্রতিবেদক।।

দেশে সংখ্যালঘু কমানো বিষয়ে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে দেওয়া মার্কিন ছয় কংগ্রেসম্যানের চিঠি বিভ্রান্তিকর বলছে সেকুলার সিটিজেনস বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা দাবি করছেন, মার্কিন মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের চিঠিটি পক্ষপাত দুষ্ট এবং সংখ্যালঘুর সংখ্যা কমানোর বিষয়ে ইতিহাস বিকৃত করেছে, বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়েছে।

সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি করে সেকুলার সিটিজেনস বাংলাদেশ। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের আহ্বায়ক ব্যারিস্টার তাপস কান্তি বল। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ভিক্ষু সুনন্দ প্রিয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিভাগের প্রফেসর ড. সুবর্ণ বড়ুয়া, পালি এন্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগের প্রফেসর ড. বিমান বড়ুয়া প্রমূখ।

সংবাদ সম্মেলনে তাপস কান্তি বল বলেন, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতার বাহিরে থেকেও বিগত ২০০১-২০০৬ সালে তাদের নেতৃত্বে দেশের
বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এই জোটের নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলেও সংঘটিত সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়ে

কোনো আলোচনাই করেননি এই কংগ্রেসম্যানেরা।
তিনি আরো বলেন, কংগ্রেসম্যানেরা গত এক দশকে বাংলাদেশে উদযাপিত শারদীয় দুর্গা পূজার সংখ্যা সামগ্রিকভাবে বিবেচনায় নেননি। বিএনপি-জামায়াত সরকারের ধর্মীয় ও জাতীগত সম্প্রদায়ের মেধাবী তরুণেরা সরকারি চাকুরি শিকার হয়ে চাকুরি পান নি।

একইভাবে, যারা তখন সরকারি চাকুরিতে ছিলেন তারা বিভিন্নভাবে তাদের ধর্মীয় ও জাতিগত প্রোমোশনসহ বিভিন্ন অধিকার পাওয়ার ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হয়েছে। বর্তমান সরকারের সময়ে ধর্মীয় ও জাতিগত সম্প্রদায়গত পরিচয় ভুলে গিয়ে যোগ্যতা ও মেধার সঠিক এই বিষয়গুলো মার্কিন মূল্যায়নের মাধ্যমে
কংগ্রেসম্যানরা সকলের সরকারি চাকুরি করার অধিকার এবং পেশাগত সুবিধা লাভের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, যা বিবেচনায় নেন হয়নি।

সুনন্দ প্রিয় ভিক্ষু, ২০১২ সালে রামুতে বৌন্ধ মন্দিরে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। সেই সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্রুত এর সমাধান করেছেন। আওয়ামী সরকারের আমলেই সংখ্যা লঘুরা সবচেয়ে বেশি নিরাপদ।

নিউজ শেয়ারঃ

আরও সংবাদ

জনপ্রিয় সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

আলোচিত সংবাদ

নিউজ শেয়ারঃ
শিরোনামঃ
Verified by MonsterInsights