জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও মাননীয় সংসদ সদস্য শিরীন আখতার বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যারা জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছেন তাদের ঠিকানা হোক জেলখানা। প্রধানমন্ত্রীর বার বার হুঁশিয়ারির পরও প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহের পিছুটান রহস্যজনক।’ সোমবার (২০ মার্চ-২০২৩) সকাল ১১ টায় জাসদ ঢাকা মহানগর সমন্বয় কমিটির উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের জাসদ চত্বরে অনুষ্ঠিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। শিরীন আখতার বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছেই আমদানি করা পণ্যের হিসাব-নিকাশ আছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তালিকা নিয়ে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওয়াত আনতে হবে।’জাসদ সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন মোল্লা সভাপতিত্বে,সমাবেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম অযৌক্তিক-অস্বাভাবিক বৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত অসৎ ব্যবসায়ী, মজুতদার, মুনাফাখোরদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করে অন্যন্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,
জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি নুরুল আকতার, জাসদ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওনাদের চৌধুরী ও আব্দুল্লাহিল কাইয়ুম,
জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা স ম মালেক,
জাতীয় শ্রমিক জোট-বাংলাদেশের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা সাইফুজ্জামান বাদশা, জাসদের কোষাধ্যক্ষ মোঃ মনির হোসেন,
জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন,জাসদ ঢাকা মহানগর পশ্চিমের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাসদের সভাপতি হাজী ইদ্রিস ব্যাপারী, জাসদ ঢাকা মহানগর পূর্বের জাসদের সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি রাশেদুল হক ননী, জাতীয় যুব জোট কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক
আমিনুল ইসলাম নুর,জাসদ ঢাকা মহানগর পশ্চিমের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রাজা সহ নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিলটি বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, জিরো পয়েন্ট,পল্টন, মুক্তাঙ্গনসহ বিভিন্ন এলাকা ঘোরেন।