আজ ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ও ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ এবং ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

দীর্ঘ পথ চলায় অনেক জনগুরুত্বপূর্ণ রিপোর্ট করেছি

  • In ফেসবুক কর্ণার
  • পোস্ট টাইমঃ ৩০ মে ২০২৩ @ ০২:০৬ পূর্বাহ্ণ ও লাস্ট আপডেটঃ ৩০ মে ২০২৩@০২:০৬ পূর্বাহ্ণ
দীর্ঘ পথ চলায় অনেক জনগুরুত্বপূর্ণ রিপোর্ট করেছি
ছবি- ফেসবুক থেকে

সাংবাদিক মিজান মালিক তার ফেসবুক টাইম লাইনে নব্বইয়ের দশক থেকে শুরু করে চলমান সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা ও সফলতা সংরক্ষণ ও নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এই মেধাবী ও গুনী সাংবাদিক সকল সংবাদ বই আকারে প্রকাশ করার উদ্যোগ গ্রহন করেছেন। সব ঠিকঠাক থাকলে লেখা শেষে যে কোন একটি প্রকাশনা থেকে তার এই বই খুব শিগ্রহী প্রকাশ পাবে। মিজান মালিকের ফেসবুকে লেখা হুবাহু প্রকাশ করা হল।

আমার আলোচিত রিপোর্ট নিয়ে
ব‌ই প্রকাশের উদ্যোগ…

নব্ব্ইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে ভোরের কাগজ দিয়ে যাত্রা শুরু। ওই দশকের শেষ দিকের সর্বাধুনিক পত্রিকা মুক্তকন্ঠ হয়ে এক‌ই সময়ের আরেক আলোচিত বাংলাবাজার পত্রিকায় কিছুদিন।‌ মতিউর রহমান চৌধুরীর (প্রিয় মতি ভাই) হাত ধরে দেশের প্রথম টেবলয়েড পত্রিকা মানবজমিনে আসা। দু’বছর ছিলাম। শেখার সৌভাগ্য হয়েছিল মতি ভাইয়ের কাছে। মানবজমিন ছেড়ে সংবাদপত্রের বাতিঘর গোলাম সারওয়ার ভাইয়ের সম্পাদনায় প্রকাশিত যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল ভাইয়ের দৈনিক যুগান্তর-এ । মাঝখানে পাঁচ বছর যমুনা টেলিভিশন-এ। তার আগে কিছু দিন চ্যানেল আইয়ে। যুগান্তর থেকে আমাদের সময় হয়ে আবার যুগান্তর।‌

দীর্ঘ এই পথ চলায় অনেক জনগুরুত্বপূর্ণ রিপোর্ট করেছি। ভালো কোনো রিপোর্ট চোখের সামনে দিয়ে অন্য কেউ করলে আফসোস করি, আহ আমি কেনো পেলাম না তথ্য। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় অনেকগুলো অর্জন আছে আলহামদুলিল্লাহ।
কিন্তু কখনো মনে হয়নি এতো এতো স্কোপ রিপোর্ট, এতো এতো বিশেষ রিপোর্ট বা অনুসন্ধানী রিপোর্টগুলো একত্র করে একটা ব‌ই করি।
সম্প্রতি জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি লেকচারার হিসেবে ক্লাশ নিতে গেলে শিক্ষার্থীদের অনুরোধ ছিল, আমার রিপোর্টগুলো তারা সংরক্ষণ করতে চায়। আমি যেনো হেল্প করি। কিন্তু এতো বছরের সব রিপোর্ট তো তাদের পক্ষে সংগ্রহ বা সংরক্ষণ সম্ভব নয়। ফলে ভাবলাম এবার আমার রিপোর্টগুলো নিয়ে একটা ব‌ই করে ফেলি।

ইতিমধ্যে আগামী প্রকাশনী এবং আরও একটি বনেদি প্রকাশনা সংস্থা হক্কানী পাবলিকেসন্স আমার ব‌ইটি প্রকাশের আগ্রহ দেখিয়েছে। ধন্যবাদ তাদের। শেষ করি আগে। তারপর দেখি। প্রকাশক কাউকে দেবো।
আমার শুভানুধ্যায়ীরা চাইলে নাম‌ও দিতে পারেন। যে নামটি বেশি মানুষ পছন্দ করবে সেটি আমার ব‌ইয়ের নামকরণ করবো। দোয়া এবং ভালোবাসায় রাখবেন।

নিউজ শেয়ারঃ

আরও সংবাদ

জনপ্রিয় সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

আলোচিত সংবাদ

নিউজ শেয়ারঃ
শিরোনামঃ
Verified by MonsterInsights