বিডিহেডলাইন্স ডেস্ক :
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন- ‘ডিজিটাল সংযুক্তি এবং শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য অপরিহার্য। দেশের মানুষকে ডিজিটাল সংযুক্তির আলোকে নিয়ে আসতে ইন্টারনেট সহজলভ্য করতে হবে। এজন্য ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট একদেশ একরেটের আওতায় এসেছে। মোবাইল ইন্টারনেটের ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা হবে।
বুধবার বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস ২০২৩উদযাপন উপলক্ষে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব তথ্য জানান।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূখ্য আলোচক হিসেবে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার মূল বিষয়টি উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাহবুব-উল-আলম প্রমুখ।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন্স ইউনিয়ন ও ইউনিভার্সেল পোস্টাল ইউনিয়নের সদস্যপদ গ্রহণ করে। এরপর ১৯৭৫ সালের ১৪জুন বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, টিএন্ডটি বোর্ড গঠন ও কারিগরি শিক্ষা প্রসারে গৃহীত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বিকাশে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করেছিলেন। ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবের বঙ্গবন্ধু বপন করা সেই বীজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৯৬থেকে ২০০১সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে চারাগাছে পরিণত হয়। ২০০৮সালে শেখ হাসিনার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ২০০৯সাল থেকে গত ১৪বছরের বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বিস্ময়। ’